বিজ্ঞান বিষয়ক পড়াশোনা (পর্ব – ০১)
১।প্রাণীদেহে শুষ্ক ওজনের কতভাগ প্রোটিন – ৫০%।
২।খাদ্যের উপাদান – ৬টি।
৩।আমিষের গঠনের একক – অ্যামাইনো এসিড।
৪।মানবদেহে কয়ধরনের অ্যামাইনো এসিড রয়েছে – ২০ ধরনের♦
৫।মানুষের প্রধান খাদ্য – শর্করা।
৬।পানিতে দ্রবনীয় ভিটামিন – B,C♦
৭।ঢেকি ছাটা চাল ও আটার ভিটামিন থাকে – থায়ামিন।
৮।দৈনিক পানি পান করা উচিত – ২-৩ লিটার♦
৯।ব্রাইন বলা হয় – লবনের দ্রবনকে।
১০।পুষ্টির ইংরেজী শব্দ – Nutrition।
১১।কোষ গঠনে সাহায্য ও নিয়ন্ত্রন করে – ভিটামিন ই ও লাইসিন।
১২।কার্বোহাইড্রেট C:H:O এর অনুপাত – ১:২:১♥
১৩।খাদ্যের কোন উপাদানটি মিষ্টি স্বাদযুক্ত – শর্করা।
১৪।FRUIT SUGAR বলা হয় – ফ্রুকটোজকে।
১৫।অামিষের শতকরা নাইট্রোজেন পরিমান – ১৬%
১৬।অামিষের মৌলিক উপাদান কয়টি – ৪টি♦
১৭।ইলিশের প্রোটিন অাছে – ২০
১৮।মাছ থেকে কতভাগ প্রোটিন অাসে – ৮০ ভাগ।
১৯।অামিষের অভাবে হয় – ম্যারাসমাস রোগ।
২০।মহিষের দুধে শক্তির পরিমান – ১১৭ ক্যালরী।
২১।শক্তি উৎপাদক খাদ্য – শর্করা।
২২।ভিটামিন এভাবে রোগ – রাতকানা, জেরপথ্যালমিয়া ♦
২৩।খাদ্যে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় – ২০ ধরনের♦
২৪।ভিটামিন বি – ২০ প্রকার।
২৫।প্রাপ্ত বয়স্ক লোকের লৌহের প্রয়োজন – ৯গ্রাম♥
২৬।খাদ্যের মধ্যে নিহিত শক্তির একক – কিলোক্যালরী।
২৭।Quetelet Index বলা হয় – BMI
২৮।BMI- Body Mass index
২৯।দেহের চর্বি পরিমান নিদের্শক – BMI
৩০।BMI- ওজন/(উচ্চতা)^২
৩১।BMIএর অপর নাম – QLI ♦
৩২।বোরহানিতে পাওয়া যায় – ল্যাকটিক এসিড♦
৩৩।ভিনেগার কী – অ্যাসেটিক এসিডের ৫% দ্রবন।
৩৪।তামাকে কোন পদার্থ থাকে – নিকোটিন, ক্যাফেইন।
৩৫।ধূমপান করার উপাদানটি নাম – Nicotina♦
৩৬।সর্বপ্রথম এইডস চিহ্নিত হয় – আফ্রিকায়।
৩৭।পরিপোষক ইংরেজী শব্দ – Nurtrients।
৩৮।উৎপত্তিগত আমিষ – ২ প্রকার
৩৯।মানবদেহে ওজনের মোট ক্যালসিয়াম – ২ভাগ
৪০।মানবদেহে ওজনের মোট পানি – ৬০ থেকে ৭৫ভাগ।
৪১।মানবদেহে ফসফরাসের প্রয়োজন – ৫গ্রাম
৪২।এসিডোমিস হয় – পানির অভাবে
৪৩।মানুষের মৃত্যু হয় – ১০% পানির অভাবে
৪৪।মানবদেহের বৃদ্ধির সময়সীমা – ২০ থেকে ২৪ বছর।
৪৫।পুষ্টি – ৪ প্রকার।
৪৬।এইডসের ভাইরাসের নাম – HIV♦
৪৭।এ পযর্ন্ত অ্যামোইনো এসিডের সন্ধান পাওয়া গেছে – ২০ ধরনের♥
৪৮।খাদ্যে ফ্যাটি এসিড পাওয়া যায় – ২০
৪৯।স্নেহ – ২ প্রকার।
৫০।বিজ্ঞান শব্দের অর্থ – বিশেষ জ্
৫১।স্নেহে দ্রবনীয় – ভিটামিন A,D,E,K♦♥♦
৫২।ফল পাকানোর জন্য দায়ী – ক্যালসিয়াম কার্বোইড।
৫৩। HIV আক্রমন করে – রক্তে শ্বেতকনিকায় লিম্ফোসাইটকে।
৫৪।আমাশয় – ২ প্রকার।এমিবিক ও ব্যাসিলারি।
৫৫।ভাইরাস – প্রকৃত পরজীবী।
৫৬।ভাইরাসকে বলা হয় – অকোষীয় জীব।
৫৭।ছত্রাকে বলা হয় – মৃতজীবী জীব।
৫৮।অনুজীবকে বলা হয় -আদিজীব।
৫৯।প্রথম ব্যাকটেরিয়া দেখতে পান – বিজ্ঞানী অ্যান্টনি ফন লিউয়েন হুক♦
৬০। ধূমপানের উপাদানটির বিজ্ঞানিক নাম – Nicotiana Tabacum।
* পরবর্তী পর্বের জন্য ” বিসিএস স্পেশাল আপডেট ” পেইজটি ফলো দিয়ে রাখুন।