বাংলাদেশের সংবিধান সহজে মুখস্ত করার কৌশল

সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক। আজ আপনাদের জন্য থাকছে সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক । সংবিধান মনে রাখা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সংবিধান থেকে সব ধরনের পরীক্ষায় প্রায় সবসময়য়ই প্রশ্ন আসতে দেখা যায়।কিছু শর্টকাট টেকনিক ফলো করলে সহজেই আপনি সংবিধান মনে রাখতে পারবেন।চলুন জেনে নেই সংবিধান মনে রাখার শর্টকাট টেকনিক।

বাংলাদেশের সংবিধান সহজে মুখস্ত করার কৌশল

শুধু চাকুরী প্রার্থীদের বিভিন্ন চাকুরীর পরীক্ষার জন্যই নয় বরং একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের প্রত্যেকেরই বাংলাদেশের সংবিধান সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা রাখা প্রয়োজন। বাংলাদেশের সংবিধানের ১১টি ভাগ ও এর ১৫৩টি অনুচ্ছেদ রয়েছে। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক গুরুত্বপূর্ণ অনুচ্ছেদ মনে রাখার ক্ষেত্রে এই নোট’টি আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।

অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আপনার করনীয়ঃ

১। প্রথমেই সংবিধান প্রনয়ন সংক্রান্ত বেশ কিছু তথ্য মনে রাখুন যেমন-কবে সংবিধান প্রনয়ন কমিটি গঠন করা হয়, কতজন সদস্য ছিলেন, একমাত্র মহিলা সদস্যের নাম, তখনকার আইনমন্ত্রী এবং সংবিধান প্রনয়ন কমিটির সভাপতি, কতটি মীটিং করেছিলেন তারা, কতদিন লেগেছিল সংবিধান প্রনয়ন করতে, কবে এটি কার্যকর হয়, কে এতে সাক্ষর করেন নি ইত্যাদি। এই তথ্য গুলো আপনি রচনামূলক বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে ব্যবহার করতে পারবেন।

২। এরপর জেনে নিন সংবিধানের ভাগ গুলো এবং এই ভাগের মধ্যকার অনুচ্ছেদ গুলো। যেমন-

প্রথম ভাগ- প্রজাতন্ত্র (অনুচ্ছেদ- ১ থেকে ৭)

দ্বিতীয় ভাগ- রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে ২৫)

এইভাবে আপনি ১১টি ভাগের অনুচ্ছেদগুলো মনে রাখুন। এই তথ্য গুলো আপনাকে অনেক সাহায্য করবে। কোন কারনে যদি ভুলে যান, সংবিধানের কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে তখন কমপক্ষে ধারনা করতে পারবেন কোন ভাগে এটি পড়েছে।

৩। এরপর প্রত্যেক অনুচ্ছেদ এর শিরোনাম গুলো মুখস্ত করুন।

৪। এরপর অনুচ্ছেদ গুলো ভালভাবে পড়ুন। বার বার পড়ুন। কোন বন্ধুর সাথে আলাপ করুন “বলতো আইনের দৃষ্টিতে সমতা এটি কোন অনুচ্ছেদ এ আছে?” প্রথম বার না পারলেও সমস্যা নেই। আস্তে আস্তে দেখবেন আপনি ঠিকই বলতে পারছেন।

৫। নিজে নিজে একাকী মনে করার চেষ্টা করুন কোন অনুচ্ছেদ এ কি আছে। ভুলে গেলে ভাববেন না সব শেষ। বরং চিন্তা করবেন আরো ভালো ভাবে পড়তে হবে!! সব সময় হাতের কাছে পকেট এডিশনের সংবিধান সাথে রাখুন। গল্পের বই (!!!!!!) মনে করে পড়ুন।।

কী পড়তে হবে- এই বিষয়ে অনেক কিছু বললাম। এই বার আসি মূল আলোচনায়।

আমি হুবহু মুখস্ত করার জন্য প্রথমেই বলব প্রস্তাবনাটাকে। কারন এই প্রস্তাবনা অনেক বার সংশোধিত হয়েছে। আবার, সংবিধান নিয়ে প্রশ্ন আসলে চেষ্টা করবেন ভূমিকা হিসেবে কোটেশন আকারে এটি ব্যবহার করতে। যেহেতু মুখস্ত করেছেন সেহেতু কোটেশন হিসেবে দেয়ার সময় অবশ্যই নীল রঙের কালি ব্যবহার করবেন। পরীক্ষক কে বুঝান যে সংবিধান টা আপনি পড়েছেন বেশ ভালো (!!!) করে।

তো চলুন মুখস্ত করে ফেলি-

“আমরা, বাংলাদেশের জনগন, ১৯৭১ খ্রীস্টাব্দের মার্চ মাসের ২৬ তারিখে স্বাধীনতা ঘোষনা করিয়া জাতীয় মুক্তির (স্বাধীনতা) জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের (যুদ্ধের) মাধ্যমে স্বাধীন ও সার্বভৌম গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করিয়াছি”

[আগ্রহী পাঠকগন হয়ত খেয়াল করবেন আমি বন্ধনীর মধ্যে ২টি শব্দ ব্যবহার করেছি। কারন সংবিধান সংশোধন করে এই শব্দ গুলো একবার যোগ হয়েছে ও একবার প্রতিস্থাপিত হয়েছে]

আমরা অঙ্গীকার করিতেছি যে, যে সকল মহান আদর্শ আমাদের বীর জনগনকে জাতীয় মুক্তিসংগ্রামের (স্বাধীনতার) জন্য যুদ্ধে আত্মনিয়োগ ও বীর শহীদদিগকে প্রানোৎসর্গ করিতে উদ্বুদ্ধ করিয়াছিল সর্বশক্তিমান আল্লাহের উপর পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস, জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্র অর্থাৎ অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুবিচারের সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে। [আমার কাছে এই মুহূর্তে ১৫তম সংশোধনীর পরের সংবিধান টা নাই বলে আগ্রহী পাঠকরা সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী অনুসারে এটা ঠিক করে নিবেন। এই রকম হবার কথা- জাতীয়তাবাদ, সমাজতন্ত্র, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা-সেই সকল আদর্শ এই সংবিধানের মূলনীতি হইবে।]

সংবিধানের ১১টি ভাগ মনে রাখার উপায়:

বাংলাদেশের সংবিধান ১১টি ভাগ সংক্ষেপে মনে রাখার সহজ উপায়। টেকনিক: প্ররা মৌনি আবিনিম বাংজ সংবি

১। প্র-প্রজাতন্ত্র (১-৭)

২। রা-রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি (৮-২৫)

৩। মৌ-মৌলিক অধিকার (২৬-৪৭)

৪। নি-নির্বাহী বিভাগ (৪৮-৬৪)

৫। আ-আইনসভা (৬৫-৯৩)

৬। বি-বিচার বিভাগ (৯৪-১১৭)

৭। নি-নির্বাচন (১১৮-১২৬)

৮। ম-মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (১২৭-১৩২)

৯। বাং-বাংলাদেশের কর্মবিভাগ (১৩৩-১৪১)

৯ক। জ-জরুরী বিধানাবলী (১৪১ক-১৪১গ)

১০। সং-সংবিধান সংশোধন (১৪২)

১১। বি-বিবিধ (১৪৩-১৫৩)

অনুচ্ছেদ: ১-১২

অনুচ্ছেদ ১-১২ মোটামুটি এমনি মনে থাকে। এই অনুচ্ছেদ গুলোর মধ্যে গুরুত্তপূর্ন অনুচ্ছেদ গুলো হল-

১-প্রজাতন্ত্র

২-প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় সীমানা

২ক-রাষ্ট্রধর্ম

৩-রাষ্ট্রভাষা

৪-জাতীয় সঙ্গীত,পতাকা ও প্রতীক

৪ক-জাতির পিতার প্রতিকৃতি

৫-রাজধানী

৬-নাগরিকত্ব

৭-সংবিধানের প্রাধান্য

৮-মূলনীতিসমূহ

৮-জাতীয়তাবাদ

১০-সমাজতন্ত্র ও শোষনমুক্তি

১১-গণতন্ত্র ও মানবাধিকার

১২-ধর্মনিরপেক্ষতা ও ধর্মীয় স্বাধীনতা।

অনুচ্ছেদ: ১৩-২৫

টেকনিক :মালিক কৃষককে মৌ গ্রামে নিয়ে গিয়ে অবৈতনিক জনস্বাস্থ্যের জন্য সুযোগের সমতা সৃষ্টি করে। এতে অধিকার ও কর্তব্যরূপে নাগরিকরা নির্বাহী বিভাগ থেকে জাতীয় সংস্কৃতি ও জাতীয় স্মৃতি নিদর্শনের জন্য আন্তর্জাতিক শান্তির অংশীদার হলেন। চলুন, ছন্দের সাথে অনুচ্ছেদ গুলো মিলেয়ে নেই-

১৩.-মালিক-মালিকানার নীতি

১৪-কৃষক-কৃষক ও শ্রমিকের মুক্তি

১৫-মৌ-মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা

১৬-গ্রাম-গ্রামীণ উন্নয়ন ও কৃষি বিপ্লব

১৭-অবৈতনিক-অবৈতনিক ও বাধ্যতামূলক শিক্ষা

১৮-জনস্বাস্থ্য-জনস্বাস্থ্য ও নৈতিকতা

১৯-সুযোগের সমতা-সুযোগের সমতা

২০-অধিকার ও কর্তব্যরূপে-অধিকার ও কর্তব্যরূপে কর্ম

২১-নাগরিক-নাগরিক ও সরকারি কর্মচারীদের কর্তব্য

২২-নির্বাহী বিভাগ থেকে-নির্বাহী বিভাগ হইতে বিচার বিভাগের পৃথকীকরণ

২৩-জাতীয় সংস্কৃতি-জাতীয় সংস্কৃতি

২৪-জাতীয় স্মৃতি নিদর্শন-জাতীয় স্মৃতিনিদর্শন প্রভৃতি

২৫-আন্তর্জাতিক শান্তি-আন্তর্জাতিক শান্তি, নিরাপত্তা ও সংহতির উন্নয়ন।

এইখানে একটি কথা বলতেই হবে। যদি পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে, রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি গুলো সংবিধানের আলোকে আলোচনা করুন অনেকেই শুধু অনুচ্ছেদ-৮ এর “মূলনীতি সমূহ” দিয়ে আসে। মনে রাখতে হবে দ্বিতীয় ভাগে বর্নিত অনুচ্ছেদ- ৮ থেকে অনুচ্ছেদ-২৫ সব –ই রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি। অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত “মূলনীতি সমূহ” আসলে সংবিধানের মূলনীতি যা প্রস্তাবনায় বলা আছে। আরেকটি কথা এখানে বলব ঝেহেতু এই প্রশ্নটির উত্তর অনেক বড় হবে সেহেতু, আপনি অনুচ্ছেদ ৮ এ বর্নিত মূলনীতি সমূহ একটু বেশী আলোচনা করে অন্য অনুচ্ছেদ গুলো শুধু নাম লিখে ১ /২ লাইনের মধ্যে লেখা শেষ করবেন। সময়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে। একটি ভালো পারেন দেখে শুধু সেই প্রশ্নের উত্তর অনেক বড় করে দিবেন, সেটা করলে দেখবেন আপনি সব প্রশ্নের উত্তর দেয়ার মতো পর্যাপ্ত সময় পাচ্ছেন না। আর যাদের হাতের লেখা একটু স্লো, তাদের তো এটা আরো ভাল করে মনে রাখতে হবে।

অনুচ্ছেদ: ২৬-৩৫

টেকনিক: মৌলিক অধিকারের আইনের দৃষ্টিতে ধর্ম, সরকারি নিয়োগ ও বিদেশী খেতাব গ্রহণে সকলের আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার রয়েছে। জীবনে ১বার গ্রেপ্তার হলে জবরদস্তি বিচার হয়।

২৬-মৌলিক অধিকারের-মৌলিক অধিকারের সহিত অসমঞ্জস আইন বাতিল

২৭-আইনের দৃষ্টিতে-আইনের দৃষ্টিতে সমতা

২৮-ধর্ম-ধর্ম প্রভৃতি কারনে বৈষম্য

২৯-সরকারি নিয়োগ-সরকারি নিয়োগলাভের সুযোগের সমতা

৩০-বিদেশী খেতাব গ্রহণে-বিদেশী খেতাব প্রভৃতি গ্রহণ নিষিদ্ধকরণ

৩১-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার-আইনের আশ্রয় লাভের অধিকার

৩২-জীবনে-জীবন ও ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার রক্ষণ

৩৩-গ্রেপ্তার-গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ

৩৪-জবরদস্তি-জবরদস্তি-শ্রম নিষিদ্ধকরণ

৩৫-বিচার-বিচার ও দন্ড সম্পর্কে রক্ষণ।

অনুচ্ছেদ: ৩৬-৪৪

টেকনিক : চল, সমাবেশ ও সংগঠন করি! চিন্তা,পেশা,ধর্ম,সম্পত্তি ও যোগাযোগের অধিকার বলবত্ করি।

৩৬-চল-চলাফেরার স্বাধীনতা

৩৭-সমাবেশ-সমাবেশের স্বাধীনতা

৩৮-সংগঠন-সংগঠনের স্বাধীনতা

৩৯-চিন্তা-চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতা

৪০-পেশা-পেশা বা বৃত্তির স্বাধীনতা

৪১-ধর্ম-ধর্মীয় স্বাধীনতা

৪২-সম্পত্তি-সম্পত্তির অধিকার

৪৩-যোগাযোগের-গৃহ ও যোগাযোগের রক্ষণ

৪৪-অধিকার-মৌলিক অধিকার বলবতকরণ।

অনুচ্ছেদ: ৪৮-৫৪

টেকনিক : রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমার মেয়াদে দায়মুক্তি পেতে অভিশংসন ও অপসারনের ক্ষমতা স্পীকারকে দিলেন।

৪৮-রাষ্ট্রপতি-রাষ্ট্রপতি

৪৯-ক্ষমার-ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার

৫০-মেয়াদে-রাষ্ট্রপতি-পদের মেয়াদ

৫১-দায়মুক্তি-রাষ্ট্রপতির দায়মুক্তি

৫২-অভিশংসন-রাষ্ট্রপতির অভিশংসন

৫৩-অপসারনের-অসামর্থের কারনে রাষ্ট্রপতির অপসারন

৫৪-স্পীকার-অনুপস্থিতি প্রভৃতির কালে রাষ্ট্রপতি-পদে স্পীকার।

অনুচ্ছেদ: ৫৫-৫৮

টেকনিক :মন্ত্রিসভায় মন্ত্রীগণ প্রধানমন্ত্রী ও অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ ঠিক করেন।

৫৫-মন্ত্রিসভায়-মন্ত্রীসভা

৫৬-মন্ত্রীগণ-মন্ত্রীগণ

৫৭-প্রধানমন্ত্রী-প্রধানমন্ত্রী পদের মেয়াদ

৫৮-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ-অন্যান্য মন্ত্রীর পদের মেয়াদ।

অনুচ্ছেদ: ৬৫-৭৯

অনুচ্ছেদ ৬৫ থেকে অনুচ্ছেদ ৭৯ পর্যন্ত মনে রাখতে আমি এই ছন্দটা মনে রাখতাম।

টেকনিক : সংসদ সদস্যগণ শূন্য পারিশ্রমিকে অর্থদন্ড ও পদত্যাগের কারনে দ্বৈত অধিবেশনে ভাষনের অধিকার স্পীকারকে দিলেন। কিন্তু কোরাম না থাকায় স্থায়ী কমিটি ন্যায়পাল নিয়োগে বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি পেতে সচিবালয় গঠন করেন।

৬৫-সংসদ-সংসদ প্রতিষ্ঠা

৬৬-সদস্যগণ-সংসদের নির্বাচিত হইবার যোগ্যতা ও অযোগ্যতা

৬৭-শূন্য-সংসদের আসন শূন্য হওয়া

৬৮-পারিশ্রমিকে-সংসদ সদস্যদের পারিশ্রমিক প্রভৃতি

৬৯-অর্থদন্ড-শপথ গ্রহণের পূর্বে আসন গ্রহণ বা ভোটদান করিলে সদস্যের অর্থদন্ড

৭০-পদত্যাগের কারনে-রাজনৈতিক দল হইতে পদত্যাগ বা দলের বিপক্ষে ভোটদানের কারনে আসন শূন্য হওয়া

৭১-দ্বৈত-দ্বৈত সদস্যতায় বাধা

৭২-অধিবেশনে-সংসদের অধিবেশন

৭৩-ভাষণের-সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণ ও বাণী

৭৩ক-অধিকার-সংসদ সম্পর্কে মন্ত্রীগণের অধিকার

৭৪-স্পীকার-স্পীকার ও ডেপুটি স্পীকার

৭৫-কোরাম-কার্যপ্রণালী-বিধি, কোরাম প্রভৃতি

৭৬-স্থায়ী কমিটি-সংসদের স্থায়ী কমিটিসমূহ

৭৭-ন্যায়পাল-ন্যায়পাল

৭৮-বিশেষ অধিকার ও দায়মুক্তি-সংসদ ও সদস্যদের বিশেষ-অধিকার ও দায়মুক্তি

৭৯-সচিবালয়-সংসদ সচিবালয়।

এতক্ষন ধরে পড়ার পর যারা চিন্তা করছেন এই কবিতাই তো মনে থাকবে না, তাদের জন্য বলছি আর কোন কবিতা বা ছন্দ আমি তৈরি করি নি!!! কিন্তু তারপরেও আমি বলব, আরো বেশ কিছু অনুচ্ছেদ আপনাদের নিজেদের প্রয়োজনে পড়তেই হবে। সেগুলো হলঃ

  • অনুচ্ছেদ-৪৬- দায়মুক্তি বিধানের ক্ষমতা
  • অনুচ্ছেদ-৬৩- যুদ্ধ
  • অনুচ্ছেদ- ৬৪- অ্যাটনী জেনারেল
  • অনুচ্ছেদ- ৮১- টীকা হিসেবে অনেকবার এসেছে, টীকা হিসেবে তাই খুব ই গুরুত্বপূর্ণ
  • অনুচ্ছেদ-৮৩-অধ্যাদেশ প্রনয়নের ক্ষমতা
  • অনুচ্ছেদ- ১১৭-প্রশাসনিক ট্রাইবুনাল
  • অনুচ্ছেদ- ১২২-ভোটার তালিকায় নামভুক্তির যোগ্যতা
  • অনুচ্ছেদ-১৪১ ক, খ, গ- জরুরী অবস্থা
  • অনুচ্ছেদ- ১৪২-সংবিধান সংশোধন
  • ১৪৫ক- আন্তর্জাতিক চুক্তি
  • ১৪৮- পদের শপথ

সৌজন্যে: মোঃ মহিতুল ইসলাম রিয়াজ , সহকারী পুলিশ সুপার ৩৪তম বিসিএস (পুলিশ) (১৫তম)

Leave a Comment

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.